ভি আই পি লাউঞ্চ
সংকটকালেও বিমানবন্দর দিয়ে ডলার পাচার থেমে নেই। সম্প্রতি প্রায় আড়াই লাখ ডলার পাচারের সময় শাহজালাল বিমানবন্দরে ধরা পড়ে দু'জন। অন্য এক ঘটনায় ডলার জব্দ করা গেলেও পালিয়ে যায় পাচারকারী। তাই ডলার পাচার ঠেকাতে সতর্ক বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। তল্লাশি করা হচ্ছে ভিআইপিদেরও।
বুধবার (১০ আগস্ট) এক গণশুনানিতে এসব প্রশ্নের মুখোমুখি হন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান।
এ সময় সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান বলেন, হয়রানি রোধে বিমানবন্দরে কর্মরত সবাইকে ভালো ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এছাড়া জবাব দেন বিমানবন্দরে লাগেজ কাটা ও হারানোর প্রসঙ্গে। এ সময় অনেকে ক্ষোভ জানান, সম্প্রতি এক যাত্রীকে কাস্টমস কর্মকর্তার চড় মারার ঘটনার।
কয়েকস্তরের নিরাপত্তা ফাঁকি দিয়ে এমন সব ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে বিমানবন্দরের সার্বিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে। আবার যাত্রী সেবার মান নিয়েও রয়েছে সমালোচনা।
গণশুনানিতে ওঠে আসে ট্রলি সংকটসহ ইমিগ্রেশনে হয়রানি ও বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের যাত্রী সেবার মান নিয়ে।