 
											ছবি: ইন্টারনেট
এশিয়ার স্পটে চলতি সপ্তাহে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) দাম কমেছে। এশীয় অঞ্চলে পর্যাপ্ত এলএনজি মজুত রয়েছে। এছাড়া এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশে উষ্ণ আবহাওয়া বিরাজ করছে। ফলে জ্বালানি পণ্যটির মূল্য হ্রাস পেয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, উত্তর-পূর্ব এশিয়ায় আগামী ডিসেম্বরের এলএনজির গড় সরবরাহ মূল্য হ্রাস পেয়েছে ৩ শতাংশ। প্রতি মিলিয়ন ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিটের (এমএমবিটিইউ) দর স্থির হয়েছে ১৬ ডলার ৫ সেন্টে। শিল্প সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
কনসাল্টেন্সি এনার্জি অ্যাস্পেক্টসের জ্যেষ্ঠ এলএনজি বিশ্লেষক জ্যাক হর্সলেন বলেন,রাশিয়ার আর্কটিক এলএনজি ২ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেই সঙ্গে পানামা খালে প্রতিবন্ধকতা বেড়েছে। তবু জ্বালানি পণ্যটির দরপতন ঘটেছে।
তিনি আরও বলেন, এশিয়ার কিছু অঞ্চলে শীত আসন্ন। এসময়ে সেসব এলাকায় প্রচুর এলএনজি দরকার হবে। স্বাভাবিকভাবেই দাম বাড়ার কথা। তবে ব্যাপক পরিমাণে মজুত থাকায় জ্বালানি পণ্যটির দর নিম্নমুখী হয়েছে।
শুধু এশিয়ায় নয়, ইউরোপেও এলএনজির ভালো মজুত রয়েছে। টল্লেট প্রেবনের বিশ্লেষক ডমিনিক গ্যালাঘের বলেন, ইউরোপিয়ান বেল্টেও জ্বালানির পর্যাপ্ত মজুত আছে। ঠাণ্ডা আবহাওয়া মোকাবিলায় যা যথেষ্ট। ফলে নতুন বাজার অনুসন্ধান করতে হবে। এক্ষেত্রে এশিয়া প্যাসিফিকে নজর দেয়া যায়। কারণ, ওই অঞ্চলে আপাতত গ্যাস সংকট রয়েছে।

 
											 
											 
											 
											 
											 
											





























